জামালপুরের আঞ্চলিক ভাষা

বিস্ময়ের হলেও সত্যি জামালপুরের আঞ্চলিক ভাষা বেশ সমৃদ্ধ। আছে আলাদা ঢং, আলাদা উচ্চারণভঙ্গি ও টান। তবে সময়ের প্রভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে ভাষার ব্যবহার। আমরা এই পাতায় লিপিবদ্ধ রাখতে চেষ্টা করব সেই ভাষার লুপ্তপ্রায় শব্দগুলো। যা বাংলা ভাষাকে করতে পারে আরো সমৃদ্ধ।

  • ততা=গরম
  • গুনার=সড়ক
  • যায়নছে=যাচ্ছে
  • দুক্কু = আঘাত
  • বুগলো = কাছে
  • বাতর = খেতের আইল
  • ওগার = মাচা
  • কুশের = আখ
  • ভুইত্তা = বড়
  • পুনাই= বাচ্চা কাচ্চা /শিশু
  • ইছা মাছ = চিংড়ী
  • বারুন = ঝাড়ু
  • মুখ করা= বকাদেয়া
  • আক করা= রাগ করা
  • ওয়াফ = বন বিড়াল
  • কাহই= চিড়ুনি
  • উহুন= ওকুন
  • হাইঞ্জা = সন্ধা
  • বেয়াইন বেলা =সকাল
  • সিতান = ঘুমানোর সসময় যে দিকে মাথা রাখা হয়
  • বেহেই =সবাই
  • কিবেই= কিভাবে
  • কুতি=কোন দিকে
  • কিবে আছ=কেমন আছ
  • চংগ = মই,
  • খেতা = কাথা
  • বিছন = পাখা
  • থালি= থালা
  • প্যাক=কাদা
  • খুপি= মুরগী রাখার ঘর
  • চরই= মুরগি
  • তবন= লুঙ্গি
  • জামফার= সোয়েটার
  • ছ্যারা = ছেলে
  • সাগাই = মেহমান
  • ইষ্টি = আত্মিয়
  • আহ=আস
  • আইগেন=সামনে যান
  • আন্ধার=আধার
  • বাসি ভাত = করকরা
  • সকাল = ভেন্না
  • উকুনের বাচ্চা = ফুজেল
  • উকুনের ডিম = নিক
  • বড় উকুন = ঢেলা
  • একদিন আগে =উদিনকে